দেশে সারের কোনো সংকট নেই। সেজন্য সারের দাম বাড়ানোর প্রশ্নই আসে না বলে মন্তব্য করেছেন কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়লেও এই অজুহাতে বাড়বে না সারের দাম।
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক বছরের কাজের অগ্রগতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন এই উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা জানান, সারের দাম নির্ধারণ, আমদানি, সংকট মেটানোসহ সার নিয়ে সার্বিক ব্যবস্থাপনায় জাতীয় সার ব্যবস্থাপনা কমিটি করেছে সরকার। এই কমিটির আওতায় একটি নীতিমালা করা হবে। ফলে সার নিয়ে আর সিন্ডিকেট থাকবে না। কিছু ব্যবস্থার কারণে সারের সংকট তৈরি হচ্ছে।
উপদেষ্টা বলেন, আরাকান থেকে বর্ডার দিয়ে মাদক আসে আমাদের দেশ থেকে সার চলে যায়। এজন্য সংকটের কথা বলা হয়। এর বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে সরকার। রাজনৈতিক পরিচয়ে যাতে সারের ডিলারশিপ না পায় এজন্যই হচ্ছে সার নীতিমালা। এরফলে আর থাকবে না সার নিয়ে কোনো ধরনের সিন্ডিকেট।
এদিকে, তিন ফসলী জমিতে যাতে অবকাঠামো নির্মাণ না হয় সেজন্য কৃষি জমি সুরক্ষা আইন করছে সরকার। এই আইন হলে দেশের কৃষি জমির সঠিক ব্যবহার হবে।
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক বছরের কাজের অগ্রগতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন এই উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা জানান, সারের দাম নির্ধারণ, আমদানি, সংকট মেটানোসহ সার নিয়ে সার্বিক ব্যবস্থাপনায় জাতীয় সার ব্যবস্থাপনা কমিটি করেছে সরকার। এই কমিটির আওতায় একটি নীতিমালা করা হবে। ফলে সার নিয়ে আর সিন্ডিকেট থাকবে না। কিছু ব্যবস্থার কারণে সারের সংকট তৈরি হচ্ছে।
উপদেষ্টা বলেন, আরাকান থেকে বর্ডার দিয়ে মাদক আসে আমাদের দেশ থেকে সার চলে যায়। এজন্য সংকটের কথা বলা হয়। এর বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে সরকার। রাজনৈতিক পরিচয়ে যাতে সারের ডিলারশিপ না পায় এজন্যই হচ্ছে সার নীতিমালা। এরফলে আর থাকবে না সার নিয়ে কোনো ধরনের সিন্ডিকেট।
এদিকে, তিন ফসলী জমিতে যাতে অবকাঠামো নির্মাণ না হয় সেজন্য কৃষি জমি সুরক্ষা আইন করছে সরকার। এই আইন হলে দেশের কৃষি জমির সঠিক ব্যবহার হবে।